কেমিস্ট্রি বেসিক.2

 ✔ পারমাণবিক সংখ্যা:  কোন মৌলের প্রোটন সংখ্যাকে ওই মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা বলে। 

পর্যায় সারণিতে সব মৌলগুলোকে পারমাণবিক সংখ্যা অনুযায়ী  একটার পরে একটা সাজানো হয়েছে।


অক্সিজেনের পারমাণবিক সংখ্যা 8 বলতে কি বুঝ?
=== অক্সিজেনের পরমাণু সংখ্যা 8 বলতে আমরা বুঝি যে অক্সিজেনের প্রোটন সংখ্যা 8

✔ প্রোটন সংখ্যাঃ  কোন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা কে ওই মৌলের প্রোটন সংখ্যা বলে!


✔ ইলেকট্রনঃ স্বাভাবিক অবস্থায়( চার্জ বিহীন অবস্থায়) কোন মৌলের যতটা প্রোটন থাকবে ঠিক ততটি ইলেকট্রন উক্ত মৌলে থাকবে।  অর্থাৎ স্বাভাবিক অবস্থায় কোন মৌলের প্রোটন সংখ্যাকে ওই মৌলের ইলেকট্রন সংখ্যা বলে।

প্রোটন সংখ্যা= পারমাণবিক সংখ্যা= ইলেকট্রন সংখ্যা( স্বাভাবিক অবস্থায়)

✔ চার্জিত অবস্থায় বা আয়নিক অবস্থায় মৌলের প্রোটন সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না, কিন্তু ইলেকট্রন সংখ্যার পরিবর্তন হয়। 


- কোন মৌল যখন ইলেকট্রন গ্রহণ অথবা ত্যাগ করে, তখন মৌলটি আয়নিত হয়ে যায়।  সবার  মনে রাখা দরকার যে, কোন  মৌল প্রোটন গ্রহণ অথবা ত্যাগ করেনা।  শুধুমাত্র ইলেকট্রন গ্রহণ করে অথবা ত্যাগ করে।

    Na   -  e  =   Na+

( স্বাভাবিক অবস্থা)                   (  আয়নিত অবস্থা)

✔ নিউট্রন:  কোন মৌলের ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বিয়োগ করলে  নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়।


✔ পারমাণবিক ভরঃ  কোন মৌলের প্রোটন ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফল কে ওই মৌলের পারমাণবিক ভর বলে।

পারমাণবিক ভর= মৌলের প্রোটন সংখ্যা+ নিউট্রন সংখ্যা

✔ পারমাণবিক ভরের কোন একক নেই, তবে মোল  উল্লেখ থাকলে পারমাণবিক ভরের একক গ্রামে লিখতে হয়। 

 যেমন ঃঅক্সিজেনের পারমাণবিক ভর 16।
কিন্তু 1 মোল অক্সিজেন = 16 গ্রাম অক্সিজেন।

✔ একটি পরমাণুর প্রকৃত ভর বের করার নিয়মঃ কোন মৌলের একটি পরমাণুর ভর কে,  কার্বন 12 আইসোটোপের1/12 অংশ(1.66×10^-24) দ্বারা ভাগ করলে উক্ত  মৌলের প্রকৃত ভর জানা যায়। 

NB: কোন মৌলের একটি পরমাণুর ভর=(পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা× একটি প্রোটনের ভর)+( পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা× একটি নিউট্রনের ভর)

 চলো আমরা অক্সিজেনের একটি পরমাণুর ভর বের করি....
সাথে অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর বের করি..


✔ মৌলের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভরঃ



কেমিস্ট্রি  নিয়ে পরবর্তীতে আরো আলোচনা করা হবে.

Sudipto Sarkar.

 Be#1             want#1
.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ